বর্তমানে আধুনিক প্রসাধনী সামগ্রী তৈরির প্রধান উপাদান হল ভিটামিন-ই।
এটা মানব স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী। ডাক্তারও ত্বক্, চুল ও স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য ভিটামিন-ই নির্দেশ করে। চিকিৎসায় এটিকে আলফা-টোকোফেরল আখ্যায়িত করা হয়। চলুন দেখা যাক চুল ও ত্বক এ এটার উপকারিতা-

১। বার্ধক্যগ্রস্ত বিরধী সুবিধাঃ  

ত্বকের বার্ধক্যের সঙ্গে, এটা কোলাজেন এবং কোষের অ উৎপাদন কারণে স্থিতিস্থাপকতা এবং দৃঢ়তা হারায়। পাশাপাশি, দূষণ, অস্বাস্থ্যকর খাদ্য, ইত্যাদি চামড়া পক্বতা দ্বারা আলোড়ন সৃষ্টি অধোগামী একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ভিটামিন-ই তেল এন্টিওক্সিডেন্ট দ্বারা পরিপুর্ন যা বলিরেখা দূর করে।

 ২। নরম ঠোঁট প্রদানঃ

যদি নিয়মিত ভিটামিন-ই নেন তাহলে জিবনে কখনও ফাটা ও শুষ্ক ত্বকের বিড়ম্বনায় পরতে হবে না। এটি ব্যবহার করা অনেক সহজ। এটি ঠোটকে গোলাপী রং এর আভা দিবে এবং নরম করে তুলবে।

৩। ত্বক নরম করবেঃ

সপ্তাহে একবার রাত এ লোশন এর পরিবর্তে ব্যবহার করলে ত্বক নরম হবে, সুন্দর হবে। কয়েক ফোটা উষ্ণ ভিটামিন-ই তেল হাতের তালুতে নিয়ে হালাকভাবে মুখ ম্যাসেজ করতে হবে। পরদিন সকালে পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। এটার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য ত্বককে কোমল করে দিবে।

৪। মেকআপ তুলতে সাহায্য করেঃ

তুলাপিন্ড তেল এ চুবিয়ে নিয়ে যেসব জায়গা থেকে মেকআপ তুলতে হবে সেসব জায়গায় হালকা করে ম্যাসেজ করতে হবে।

৫। স্ট্রেচ এর দাগ দূর করেঃ অধিকাংশ মহিলা এই সমস্যায় ভোগে। ভিটামিন-ই ক্যাপ্সুল থেকে তরল বের করে লেবুর রসের সাথে মিশিয়ে যেসব জায়াগায় দাগ রয়েছে সেসব জায়গায় লাগাতে হবে। আধা ঘন্টা রাখতে হবে।


4 comments:

Translate

Blog Archive

Powered by Blogger.

Popular Posts

Video of The Day